হঠাৎ মনে হল আপেল জিনিসটা বেশ গোলমেলে। সেই কোন যুগে ইভ্ নাম্নী এক অতি-কৌতূহলী মহিলা তার অভাবনীয়-সরল সঙ্গীকে এই আপেল-ফাপেল খাইয়েই যাবতীয় ঝামেলা শুরু করেছিল। তারপর নিউটন একদিন আপেলগাছের তলায় শুয়ে শুয়ে আকাশপাতাল ভাবছিল কী করে সব জিনিস নিম্নগামী হয়। আমার কেমন জানি মনে হয় ব্যাটা বাঙালি ছিল নয়ত যাবতীয় জিনিসকে এভাবে টেনে নীচে নামানোর কথা ভাবতে পারতোনা (পান ইন্টেন্ডেড) আবার দেখুন, কেমন সেয়ানা মাল, বেল গাছ বা নারকেল গাছের নীচে বসেনি, জানে, কীভাবে সেফ খেলতে হয়।
সে যাইহোক, হচ্ছিল আপেলের কথা। তা, আপেল বলতে গেলে আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। ইন ফ্যাক্ট, “মানুষ” হওয়ার প্রথম পাঠ শুরু হয় আপেল দিয়ে; এ ফর অ্যাপল…
এ ছাড়া, একটা আধখাওয়া আপেল-ই আজ ধনী-দরিদ্র’র মধ্যে ব্যবধান বাড়িয়ে তুলেছে। সুতরাং, আর্থ-সামাজিক দিক থেকেও এর একটা বিশাল অবদান রয়েছে। সবাই রোজ একটা করে আপেল খেলে ডাক্তাররা না খেতে পেয়ে মারা যাবেন, এরকম ইঙ্গিত-ও পাওয়া যায় পুরনো প্রবাদে। আপেল ছাড়া আর কোন ফল মানুষের অগ্রগতির ইতিহাসে এরকম সুস্পষ্ট ছাপ ফেলতে পারেনি।
এই আপেল জিনিসটা আমার অপছন্দের তালিকায় একেবারে ওপর দিকে। আপেল নিয়ে আমার একটা স্মৃতিও আছে, যদিও সেটা খুব একটা খুশির না।।
আপেল সেদ্ধ খেতে হয়েছিল নাকি? সেটা আমার-ও খুব দুঃখের অভিজ্ঞতা ছোটবেলার…
Han apel khubi golmele jinis. Joto golmele specia ho ya theory sob-i ei apple theke jonmo..
একদম। কলকাতা ট্যুর দারুণ কেটেছে আশাকরি… 🙂
ভাল । চালিয়ে যান। আপনার লেখার একটা স্টাইল আছে।
ধন্যবাদ… 🙂
ফের একখানি ছোট্ট কিন্তু সৃজনাত্মক লেখা। খুব ভালো লাগলো পড়ে।
থেঙ্কু থেঙ্কু… 😀
Nice post
Thanks!
Tnx
2
U
🌹🌹
আচ্ছা, নিউটন সাহেব কি টেকো বা ন্যাড়া ছিলেন কি? সেই ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি “ন্যাড়া বেলতলায় কবার যায়?” উনি নিশ্চয়ই ভালো করে সেফ খেলতে জানতেন কারণ উনি কোনদিন ছ্যেদনা তলায়ও যাননি। 😀
😀 😀 ন্যাড়া ছিলনা মনে হয়…বা কে জানে…হয়ত পরচুলা পরতো। 😀
😃😃